আবগারি শুল্ক প্রত্যাহারের পরিকল্পনা নেই: অর্থমন্ত্রী
ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থের ওপর আবগারি শুল্ক প্রত্যাহারের পরিকল্পনা নেই বলে
জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরের
লামাবাজার এলাকার মদন মোহন কলেজে একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের
জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এ ছাড়া ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের সিদ্ধান্ত
পুনর্বিবেচনার জন্য ব্যবসায়ীরা দাবি জানালেও এর কোনো সুযোগ নেই বলে তিনি
মন্তব্য করেন।
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আবগারি শুল্ক প্রত্যাহারে আমার কোনো পরিকল্পনা
নেই। তবু এ ব্যাপারে সংসদে আলোচনা হবে। সংসদই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। এ
ছাড়া এক লাখের নিচে ব্যাংকে টাকা রাখলে কোনো শুল্ক দিতে হবে না। আগে ২০
হাজার টাকা রাখলেই শুল্ক দিতে হতো।
এর আগে বেলা দুইটায় সিলেটের মদন মোহন কলেজ সরকারীকরণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে কলেজের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির ‘ডিড অব গিফট এবং ঘোষণাপত্র দলিল নিবন্ধন’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠান হয়। এতে সভাপতির বক্তব্য দেন কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। পুরো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করেন কলেজ অধ্যক্ষ আবুল ফতেহ ফাত্তাহ। বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘উচ্চশিক্ষা বিস্তারে মদন মোহন কলেজের ভূমিকা অনস্বীকার্য।’
এ সময় অর্থমন্ত্রী জানান, ডিড অব গিফট অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কলেজের স্থাপনা, আসবাব, ভূমিসহ সব মিলিয়ে প্রায় ১০০ কোটি টাকার সম্পত্তি সরকারের সংশ্লিষ্টদের কাছে হস্তান্তর করা হলো। এর মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির মালিকানা সরকারের কাছে গেল। এ অঞ্চলের উচ্চশিক্ষার বিস্তার ঘটাতে কলেজের পুরোনো দুটি ভবন ভেঙে সেখানে ১০তলা করে দুটি ভবন নির্মাণের উদ্যোগ এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথির বক্তব্য দেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সাবেক সাংসদ শফিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মো. রাহাত আনোয়ার, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদরউদ্দিন আহমদ কামরান, সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদ, কলেজের প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য সুখেন্দু বিকাশ দাশ প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, সিলেটের মদন মোহন কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৪০ সালে। এরপর থেকে প্রতিষ্ঠানটি এ অঞ্চলের শিক্ষাবিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। কলেজটি সরকারীকরণের মধ্য দিয়ে এখানকার শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার পথ আরও সুগম হলো।
এর আগে বেলা দুইটায় সিলেটের মদন মোহন কলেজ সরকারীকরণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে কলেজের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির ‘ডিড অব গিফট এবং ঘোষণাপত্র দলিল নিবন্ধন’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠান হয়। এতে সভাপতির বক্তব্য দেন কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। পুরো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করেন কলেজ অধ্যক্ষ আবুল ফতেহ ফাত্তাহ। বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘উচ্চশিক্ষা বিস্তারে মদন মোহন কলেজের ভূমিকা অনস্বীকার্য।’
এ সময় অর্থমন্ত্রী জানান, ডিড অব গিফট অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কলেজের স্থাপনা, আসবাব, ভূমিসহ সব মিলিয়ে প্রায় ১০০ কোটি টাকার সম্পত্তি সরকারের সংশ্লিষ্টদের কাছে হস্তান্তর করা হলো। এর মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির মালিকানা সরকারের কাছে গেল। এ অঞ্চলের উচ্চশিক্ষার বিস্তার ঘটাতে কলেজের পুরোনো দুটি ভবন ভেঙে সেখানে ১০তলা করে দুটি ভবন নির্মাণের উদ্যোগ এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথির বক্তব্য দেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সাবেক সাংসদ শফিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মো. রাহাত আনোয়ার, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদরউদ্দিন আহমদ কামরান, সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদ, কলেজের প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য সুখেন্দু বিকাশ দাশ প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, সিলেটের মদন মোহন কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৪০ সালে। এরপর থেকে প্রতিষ্ঠানটি এ অঞ্চলের শিক্ষাবিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। কলেজটি সরকারীকরণের মধ্য দিয়ে এখানকার শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার পথ আরও সুগম হলো।
No comments