সম্পূর্ণ ‘সিল’ করে দেয়া হবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত
নিরাপত্তা বলয় বাড়ানো হচ্ছ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে। সেই কাজে বেশ খানিকটা এগিয়েছে ভারত সরকার। সোমবার স্বরাষ্টমন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, ২০০ কিলোমিটারজুড়ে থাকা ওই সীমান্তের নিরাপত্তা প্রথম থেকেই বিজেপি সরকারের গুরুত্বের তালিকায় প্রথম সারিতেই ছিল। আগামী বছর দেড়েকের মধ্যেই সম্পূর্ণ হবে সেই কাজ। বিজেপির এক কর্মীসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজনাথ বলেন, ২০১৮ তেই সম্পূর্ণ ‘সিল’ করে দেয়া হবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত। পশ্চিমবঙ্গভিত্তিক নিউজ পোর্টাল কলকাতায় এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের প্রতিবেশী দেশ। দুই দেশের ভালো সম্পর্কও রয়েছে। আগামী দিনেও তা থাকবে।’ যদিও অবৈধ অনুপ্রবেশ কিংবা হিন্দু শরণার্থীদের প্রসঙ্গে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি। তবে আসামে অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।’
অনুপ্রবেশের ফলে হওয়া কোনো ধরনের হামলা মেনে নেয়া হবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোনো দল আলোচনা করতে চাইলে সরকার কথা বলবে। কিন্তু কোনো হামলার ঘটনা ঘটলে তা বরদাস্ত করা হবে না।
নিউজ পোর্টালের প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, সম্প্রতি, আসাম থেকে কথিত অবৈধ বাংলাদেশী মুসলিমদের বিতাড়িত করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে ভারত সরকার। মুসলিম জনসংখ্যা কমাতে এই পন্থা গ্রহণ করে আসাম। অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, আসামে ক্রমশ কমছে হিন্দু জনসংখ্যা। বেশিরভাগ মুসলিমই বাংলাদেশী। এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে হিন্দুরা শিগগিরই সংখ্যালঘু হয়ে যাবে। হারিয়ে যাবে তাদের ভাষা, সংস্কৃতি, পরিচয়।
মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের প্রতিবেশী দেশ। দুই দেশের ভালো সম্পর্কও রয়েছে। আগামী দিনেও তা থাকবে।’ যদিও অবৈধ অনুপ্রবেশ কিংবা হিন্দু শরণার্থীদের প্রসঙ্গে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি। তবে আসামে অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।’
অনুপ্রবেশের ফলে হওয়া কোনো ধরনের হামলা মেনে নেয়া হবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোনো দল আলোচনা করতে চাইলে সরকার কথা বলবে। কিন্তু কোনো হামলার ঘটনা ঘটলে তা বরদাস্ত করা হবে না।
নিউজ পোর্টালের প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, সম্প্রতি, আসাম থেকে কথিত অবৈধ বাংলাদেশী মুসলিমদের বিতাড়িত করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে ভারত সরকার। মুসলিম জনসংখ্যা কমাতে এই পন্থা গ্রহণ করে আসাম। অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, আসামে ক্রমশ কমছে হিন্দু জনসংখ্যা। বেশিরভাগ মুসলিমই বাংলাদেশী। এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে হিন্দুরা শিগগিরই সংখ্যালঘু হয়ে যাবে। হারিয়ে যাবে তাদের ভাষা, সংস্কৃতি, পরিচয়।
No comments