প্রধানমন্ত্রীর বিমানে ত্রুটি: সাত কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
প্রধানমন্ত্রীর বিমানে ত্রুটির ঘটনায় মামলা হওয়ার দুই দিনের মাথায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সাত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান আজ বৃহস্পতিবার সকালে বলেন, কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
আটকদের নাম ও বিস্তারিত তথ্য পরে প্রকাশ করা হবে বলে জানান তিনি।
গত ২৭ নভেম্বর হাঙ্গেরি যাওয়ার পথে শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বোয়িং যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তুর্কমেনিস্তানের আশখাবাত বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়। মেরামত শেষে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে উড়োজাহাজটি। উড়োজাহাজের ইঞ্জিন অয়েলের ট্যাংকের একটি নাট ঢিলে থাকায় ওই বিপত্তি ঘটে। এর পেছনে নাশকতা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে বিমান মন্ত্রণালয়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ও বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ তিনটি তদন্ত কমিটি করে।
প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে ঘটনার তিন দিনের মাথায় বিমানের পাঁচ প্রকৌশলীসহ ছয়জনকে সামিয়ক বরখাস্ত করা হয়। এরা হলেন- প্রকৌশল কর্মকর্তা এস এম রোকনুজ্জামান, সামিউল হক, মিলন চন্দ্র বিশ্বাস, লুৎফুর রহমান, জাকির হোসাইন ও টেকনিশিয়ান সিদ্দিকুর রহমান। পরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের তদন্ত কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আরও তিন প্রকৌশলীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তারা হলেন- বিমানের চিফ ইঞ্জিনিয়ার (প্রডাকশন) দেবেশ চৌধুরী, চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স) এস এ সিদ্দিক ও প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার (সিস্টেম অ্যান্ড মেইনটেইনেন্স) বিল্লাল হোসেন।
এরপর গত মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর বিমানবন্দর থানায় বরখাস্ত নয়জনকে আসামি করে মামলা করেন বাংলাদেশ বিমানের পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট) এমএম আসাদুজ্জামান। বিভাগীয় তদন্তে ওই নয়জনের কর্তব্যে অবহেলা ও গাফিলতির প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়। ঢাকার মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াসির মাহমুদ চৌধুরী এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১২ জানুয়ারি দিন ঠিক করে দিয়েছেন পুলিশকে।
আটকদের নাম ও বিস্তারিত তথ্য পরে প্রকাশ করা হবে বলে জানান তিনি।
গত ২৭ নভেম্বর হাঙ্গেরি যাওয়ার পথে শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বোয়িং যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তুর্কমেনিস্তানের আশখাবাত বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়। মেরামত শেষে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে উড়োজাহাজটি। উড়োজাহাজের ইঞ্জিন অয়েলের ট্যাংকের একটি নাট ঢিলে থাকায় ওই বিপত্তি ঘটে। এর পেছনে নাশকতা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে বিমান মন্ত্রণালয়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ও বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ তিনটি তদন্ত কমিটি করে।
প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে ঘটনার তিন দিনের মাথায় বিমানের পাঁচ প্রকৌশলীসহ ছয়জনকে সামিয়ক বরখাস্ত করা হয়। এরা হলেন- প্রকৌশল কর্মকর্তা এস এম রোকনুজ্জামান, সামিউল হক, মিলন চন্দ্র বিশ্বাস, লুৎফুর রহমান, জাকির হোসাইন ও টেকনিশিয়ান সিদ্দিকুর রহমান। পরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের তদন্ত কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আরও তিন প্রকৌশলীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তারা হলেন- বিমানের চিফ ইঞ্জিনিয়ার (প্রডাকশন) দেবেশ চৌধুরী, চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স) এস এ সিদ্দিক ও প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার (সিস্টেম অ্যান্ড মেইনটেইনেন্স) বিল্লাল হোসেন।
এরপর গত মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর বিমানবন্দর থানায় বরখাস্ত নয়জনকে আসামি করে মামলা করেন বাংলাদেশ বিমানের পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট) এমএম আসাদুজ্জামান। বিভাগীয় তদন্তে ওই নয়জনের কর্তব্যে অবহেলা ও গাফিলতির প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়। ঢাকার মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াসির মাহমুদ চৌধুরী এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১২ জানুয়ারি দিন ঠিক করে দিয়েছেন পুলিশকে।
No comments